নোটিস বোর্ড

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক "নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ" এর স্পর্শে। নগর ও নাগরিক সমস্যা সহ যে কোন বিষয়ে আপনার লেখে ছবি...

মুক্তমত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মুক্তমত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মনোযোগ সহকারে সবটা পড়ার জন্য বিনীত অনুরোধ রইলো.......
নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ
নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ
মাধবপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মাধবপুর ষ্টেডিয়াম মাঠ।যেই মাঠ এখন অবহেলিত, বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে।মাধবপুর উপজেলার মধ্যে একমাত্র এই মাঠটি সবচেয়ে আকর্ষণীয়। কিন্তু সবার চোখের সামনে এটি বিলুপ্তি হচ্ছে,কেউ একটিবার নজর দিচ্ছে না।মাধবপুর সামাজিক সংগঠন জাগো নবীন ক্লাব থেকে কঠোর পরিশ্রম করে বার বার মাঠটি ঠিক করা হচ্ছে।একদিন,দুইদিন,কতদিন বা এভাবে চলবে।যখন মাঠটি ঠিক করা হয় তখন দখলদার গুলো দখল করার জন্য উঠে-পড়ে লেগে যায়,জোর কাটায়,হুমকি দেয়।মাঠে ১দিন বৃষ্টি হলে ৭দিন মাঠে পানি জমে থাকে।খেলার মত কোন অবস্থায় থাকে না।মাঠে কোন টুর্নামেন্ট ছাড়া যায়।টুর্নামেন্ট ছাড়ার পর মাঠটি কঠোর শ্রম দিয়ে ঠিক করলেও বেশিদিন খেলানো সম্ভব হয় না।মাঠে বসার জন্য ভালো একটা জায়গা নেই।যাই হোক ছোট-কাটো একটি গ্যালারী করা হয়েছিল,কিন্তু এটাতে উঠার জন্য কোন সিঁড়ি নেই,কেউ উঠতে পারে না,বসে খেলা দেখবে সেটাও পারছে না।মাধবপুর উপজেলার মধ্যে এমন অনেক লোকই আছে, যারা চাইলেই পারে মাঠটি নির্মাণ করতে।আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ রইলো দয়া করে দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন মাঠটার দিকে, একটু ভালো করে গুরুত দিবেন কথাগুলি।মাধবপুর পৌরসভা,সকল নেতাকর্মী, এলাকাবাসী ও প্রিয় বড় ভাইরা সবাই এগিয়ে আসুন মাঠটি বাচাতে।সবাই চাইলেই এটা সম্ভব।মাঠটি সুন্দর করে নির্মাণ হলে,এলাকার ছেলেরা খেলা-ধুলায় থাকতে পারবে,তাতে করে মাদক থেকে বিরত থাকবে।
অনুরোধ-ক্রমে: জাগো নবীন ক্লাব


মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

শুধু আমার গল্প না, আমাদের নার্সিং প্রফেশনের গল্প - হৈমন্তী

আজ আমার নাইট ডিউটি। আমি যখন নাইট এ আসি সারা রাত জাগার প্রস্তুতি নিয়ে আসি। তাই আজ ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রাত একটা ইন্টারকমটা বেজে উঠলো। আমি রিসিভড করলাম। ইমার্জেন্সী থেকে ফোন আসছে। বুঝতেই পারছেন নতুন পেসেন্ট আসছে। ইমার্জেন্সী থেকে বললো আপু মেডিসিনে একটা বেড রেডি করেন তারাতারি। পেসেন্ট খারাপ আছে। আমি খালাকে বলে বেডটা রেডি করলাম। পেসেন্ট আসতে আসতে রাত দুইটা। আমি ইন্টার্নিকে কল করলাম। ইন্টার্নি ভাইয়া আসলো মেডিসিন অর্ডার গুলো দিলো। এই সব কাজ শেষ হতে হতে রাত তিনটা বেজে গেছে। এখন আমি অপেক্ষা করছি ওরা কখন মেডিসিন নিয়ে আসবে? আর আমি মেডিসিন গুলো দেব। আমি নিশ্চিত যে আমার কাজ শেষ করতে করতে সারে চারটা বাজবে। এরপর কিন্তু সকাল ছয়টায় উঠে আমার সব পেসেন্টের কাজ করতে হবে। আর এর মাঝে কোনো পেসেন্ট ডাকলে যদি যেতে এক মিনিট দেরি হয় তাহলে বিভিন্ন রকম কথা শুনতেই হবে। এরপর ও আমি চেষ্টা করব কারো সাথে যেন খারাপ ব্যবহার করে না ফেলি।
:
কিন্তু পেসেন্টের সাথের লোক গুলো এমন যেন ওরা মনে করে আমি একটা মেসিন বলার সাথে সাথেই সব কাজ হতে হবে। আরে ভাই আমি ও একটা মানুষ। আমার ও কষ্ট হয়।

আর এটা শুধু আমার একার গল্প না। এটা আমাদের গল্প। আমাদের নার্সিং প্রফেশনের গল্প।

দেখেন দাদু তার কাজ করে শুয়ে পরেছে। খালাও তার কাজ করে শুয়ে পরেছে। এমন কি ইন্টার্ন ডক্টর ও গিয়ে শুয়েছে। কিন্তু আমাকে কিন্তু সেই প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত কোনো না কোনো কাজ করতে হচ্ছে। আর এই গুলা আমাদের করতে হয় । আর এটাই আমাদের জীবন।

তাই আমি সবাইকে বলব আমাদের কোনো ব্লেম দেয়ার আগে অন্তত একটি বার ভাববেন!!!

লেখকঃ হৈমন্তী

শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯

ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ... আসিফ আকবর

যে মাটির বুকে লুকিয়ে আছে লক্ষ মুক্তিসেনা গানের রুপকার শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ

যে মাটির বুকে লুকিয়ে আছে লক্ষ মুক্তিসেনা—
আসিফ আকবর
লেখক আসিফ আকবর
এই অমর গানটির রুপকার শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ। উনার সাথে কাজ করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। তিনি গুরুতর অসুস্থ্য, অন্তত আমার কিছু করার সক্ষমতা ছিলনা সেলিম আশরাফ সাহেবের জন্য।

তিনি বর্তমান সরকারী দলের সমর্থক কখনোই ছিলেন না, আমিও না।তিনি শুধুই একজন সঙ্গীতজ্ঞ বিশেষনেই স্বরুপে আছেন। হঠাৎ দেখলাম দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উনাকে ডেকে চিকিৎসার খরচ দিয়েছেন, ব্যাপারটা সাধারন শিল্পী হিসেবে আমার খুব ভাল লেগেছে। এই গুণী মানুষটাকে কাছে টেনে নেয়াতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনেক ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ ভাই। পার্টি একটা ক্ষমতা অর্জনের সোপান হতে পারে, তবে প্রধানমন্ত্রী কখনোই দলের না, তিনি দেশের ।ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ...

ভাল থাকুক সঙ্গীতের প্রতি ভালবাসার মানুষরা সহ দেশের সর্বশ্রেনীর মানুষ...

সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

আমরা মানুষ কি আর মানুষ আছি??

লেখক মোঃ মামুন শেখ
আমরা মানুষ কি আর মানুষ আছি?
আপনার পাশে একজন কে ধর্ষণ করতেছে আপনি দেখতেছেন ভয়ে কিছু বলতেছেন কারণ আপনি জানেন যারা জনসম্মুখে ধর্ষণ করতে পারে, তারা আর যাই হোক কতটা শক্তিশালী হতে পারে তা বলার অপেক্ষা রাখে না??

আপনার পাশে একজন মানুষকে কে হত্যা করতেছে আপনি দেখতেছেন ভয় কিছু বলতেছেন কারণ আপনি জানেন যারা জনসম্মুখে হত্যা করতে পারে,তারা আর যাই হোক কতটা শক্তিশালী হতে তা বলার অপেক্ষা রাখে না? ?

আর একজন মা তার ছোট একটা শিশু সন্তানের ভর্তি খবর শোনার জন্য স্কুলে গেল,আপনারা গলা কাটা বলে গনপিটুনী দিলেন,তাও তাকে মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পযন্ত তাকে পৈশাচিক ভাবে মারলেন, ভিডিও দেখে মনে হচ্ছিল কোন এক আনন্দ উৎসবের রোল পড়েছে ,এই হলো সমাজ,এই হলো বাংলাদেশ ৷এখানে খুনি সন্ত্রাসী,ধর্ষণরা বুক ফুলে ঘুরে বেড়াই আর আর অসহায় মা গনপিটুনিতে রাস্তায় মারা পড়ে এবং এখানে আপনি সকালে রাস্তায় বের হবেন কিন্তু কোন নিশ্চয়তা নাই যে আপনি রাতে বাড়ি ফিরতে পারবেন কি না?

রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার

লেখক সুরঞ্জনা মায়া
দেশের উত্তরাঞ্চলে চলছে ভয়াল বন্যা, কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ডুবে আছে পানিতে।

এই বাচ্চাটা জীবনের ঝুকি নিয়ে তার মায়ের সাথে আজ এভাবে খাবার সংগ্রহের জন্য এসেছিলো।
দুর থেকে বার বার চিৎকার করে সে আমাদের দৃস্টি আকর্ষন করার চেস্টা করছিলো আর কেদে ফেলেছিলো, যেন তাকে খাবার না দিয়ে আমরা ফেরত চলে না আসি।

আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা শিশুটির কান্না শুনতে পেয়েছিলো, তাকে খালি হাতে ফেরত যেতে হয়নি। খাবারের পেকেট তার হাতে তুলে দেয়ার পরে সে এভাবে আমাদের হাত ছুয়ে কৃতজ্ঞতা জানায়।

নাগেশ্বরী দেশের বর্ডার এলাকায় অবস্থিত, এর একদিকে ভারতের আসাম অন্য দিকে কুচবিহার। দুর্গম অঞ্চল হওয়ায় এই এলাকায় ত্রান পৌছায় না বললেই চলে। এধরনের শিশু সহ আরো নানান বয়সের মানুষ খাদ্যের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে কস্ট পাচ্ছে।
তাই আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা ত্রান বিতরন করার জন্য এই এলাকা বেছে নিয়েছে।
হোক এলাকা দুর্গম, 
হোক কঠিন কাজ,
আমরা কাজ করে যাচ্ছি এই অসহায় মানুষগুলোর জন্য।

ভিজুয়াল স্টোরী টেলার
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার
ছবির হাট সংস্থার একটি প্রজেক্ট
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার


শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৯

মানুষটাকে নিয়ে লড়াই করে অন্তত শেষটুকু দেখা...

লেখক মেহরাব নাঈম
আচ্ছা কয়জন ছেলে বুকে হাত রেখে বলতে পারবে, আজ তার গার্লফ্রেন্ড ধর্ষণের শিকার হলেও সে তার গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করতে রাজি?

কয়জন মেয়ে বুকে হাত রেখে বলতে পারবে, তার বয়ফ্রেন্ড আজ সড়ক দুর্ঘটনায় একটা হাত বা একটা পা হারালেও তাকে বিয়ে করতে রাজি?

এই দুটি প্রশ্নের উত্তর বের করতে পারলেই ভালবাসা আর রিলেশনের মধ্যকার তফাৎগুলো বের হয়ে যায়

খারাপ কিছু ঘটে গেলে সেই মানুষটাকে নিয়ে যদি আপনার লড়াই করে টিকে থাকার মানসিকতা না থাকে, তবে তা আপনার ভালবাসা নয়, সেটা শুধুই
রিলেশন মাত্র।

রিলেশন হচ্ছে, দশজনকে দেখে আপনি একজনকে বেছে নিয়েছেন তার গ্রহণযোগ্যতা বিবেচনা করে।
আর যখন দুর্ভাগ্যবশত
তার গ্রহণযোগ্যতা কমে গেল আপনিও হারিয়ে গেলেন।

ভালবাসায় গ্রহণযোগ্যতা ও অগ্রহণযোগ্যতায় কিছু আসে যায় না।

ছেলেটি এখনো বেকার। এদিকে মেয়েটির বিয়ের সম্বন্ধ আসছেই। মেয়েটি বারবার বিয়ে ভেঙে দিচ্ছে। রাত জেগে চিন্তার চোখে কালশিটে দাগ হয়ে মেয়েটি এখন রাতজাগা ক্লাউন।
এটা ভালবাসা।

বারবার সুন্দরী মেয়েদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে
ছেলেটি তার কালো বেঁটে প্রেমিকার মাঝেই সুখ খুঁজে পায়। এটা ভালবাসা.. . স্বামীর পাঁচবছর জেল হয়েছে। প্রতিদিন সাক্ষাৎ করতে দেবে না জেনেও স্ত্রী সকাল থেকে জেলখানা গেইটে বসে থাকে। এটা ভালবাসা।
..
এসিড সন্ত্রাসের শিকার বউয়ের মুখটা চেনা যায় না।
তারপর তার স্বামীর কাছে মেয়েটি রূপকথার রাজকন্যা। এটাই ভালবাসা।

শেষকথা, রিলেশনে জড়ানোটা অনেক সস্তা ও সহজ ব্যাপার। আজ রিলেশন, কাল রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস দেওয়া, পড়শু ঘুরতে যাওয়া, যুগল ছবি আপলোড দিয়ে রোমান্টিক ক্যাপশন দেওয়া,কথায় কথা love u বলা এগুলো সবাই পারে।

সবাই। কিন্তু ভালবাসতে সবাই পারে না।
যেখানে ভালবাসা আছে,সেখানে নিজের কাছে একটা
honest কমিটমেন্ট
আছে।

- আর তা হলো..
"যা-ই হোক না কেন, মানুষটাকে নিয়ে লড়াই করে অন্তত শেষটুকু দেখা।


আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯

সাংবাদিক ভাইদের কষ্টের বিনিময় কিছুটা হলেও অসহায় ব্যক্তিরা সরকারের সাহায্য পাচ্ছেন

লেখক সাংবাদিক এমরান
কোন এমপি / মন্ত্রী পানিতে নামেনি। হ্যা নেমেছে এদেশের সবচেয়ে অবহেলিত এবং অসহায় বেতন ভাতা বিহীন সাংবাদিক ভাইয়েরা। বন্যা বা কোন দুর্যোগ আসলে কোন এলাকায় কি প্রয়োজন বলতে বলতে গলা শুকায়।

এলাকার কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা কখনই গলা শুকায় না, তারা এসি গাড়ি দিয়ে ঘুরে। সাংবাদিক ভাইদের কষ্টের বিনিময় কিছুটা হলেও অসহায় ব্যক্তিরা সরকারের সাহায্য পাচ্ছেন। আবার লক্ষ্যও রাখছেন সঠিক ভাবে বন্টন হয় কি না। কারণ কোন বরাদ্দ আসলে আগে এলাকার জনপ্রতিনিধিরা খায়, ছোকলা পাই আমরা।

সরকারের চোখ থাকে মিডিয়ার দিকে। আবার কিছু লোক এই সাংবাদিক ভাইদের ওপর হামলা, মামলাও করছে।

কিন্তু সাংবাদিকদের কেউ মারধর করলে তখন এদেশের জাতি ঘুমায়। প্রতিবাদ করতে আজও কোন জাতিকে দেখেনি।
সাংবাদিক ভাইদের কষ্টের বিনিময় কিছুটা হলেও অসহায় ব্যক্তিরা সরকারের সাহায্য পাচ্ছেন

ছবিতে যমুনা টিভির বগুড়া প্রতিনিধি, সুজন ভাই সারিয়াকান্দি এলাকায়

নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ Citizen journalist Bangladesh
আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

কিছু মেয়ের শেষ চিঠি'টা হয়তো এমন হবে👇👇

কিছু মেয়ের শেষ চিঠি'টা হয়তো এমন হবে👇👇

আমার বিয়ে তোমার সাথে হবেনা 😊অন্য কারো সাথে হবে যাকে চিনিনা জানিনা।
লেখক মেহরাব নাঈম
আমার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সে আমাকে ছোঁবে আমি চাইলেও কিছু করতে পারবনা ঐ শক্তি আমার থাকবেনা । আমার অনেক ঘৃণা লাগবে কারন আমাকে যে অন্য কারো ছোঁয়ার কথা ছিল যখন তাকিয়ে দেখবো এটা সে না অন্য কেউ। আমি কান্না করবো তখন সে ভাববে আমি সুখের কান্না করছি। কিন্তু সে বুঝবেনা এভাবে প্রতিদিন একেকটা রাত হবে আমার কাছে ধর্ষণের রাত।

কিন্তু তখন আমার যে কিছুই করার নেই। আমি যে একটা কাগজে সাক্ষর করে নিজের জীবন অন্যের হাতে তুলে দিয়েছি। প্রতিদিন তার পরিবারের মন জোগাড় করে চলতে হবে। কিন্তু আমি তো তোমার ফ্যামেলি নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিলাম। তাদের মন জয়ের স্বপ্ন দেখেছিলাম অথচ দেখো কিছুই হলোনা।

একসময় আমি এসবে অভ্যস্ত হয়ে যাবো। তারপর হঠাৎ একদিন জানবো আমি মা হবো। এটা তো নারীর জীবনের সবচাইতে সুখের দিন, কিন্তু আসলেই কি আমি ঐদিন সুখি হবো.....?

না হবোনা। চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা হবে কারণ বাচ্চাটা আমার ভালোবাসার চিহ্ন না। তাও ওকে দুনিয়ায় আনতে হবে কারন ওর তো আর কোনো দোষ নেই। ও ভুমিষ্ট হওয়ার পর ওর মুখের দিকে তাকিয়ে সব মেনে নিতে হবে। একসময় ওকে বড়ো করা, স্কুলে নিয়ে যাওয়া, ওকে মানুষের মত মানুষ বানাতে গিয়ে কখন যে ৫০ পেরিয়ে চুল পাকতে শুরু হয়ে যাবে বুঝতেই পারবোনা।

এর মাঝখানে তোমাকে অনেক মনে পড়বে লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদবো, তারপর দীর্ঘশাস ফেলে আবার ব্যস্ত হয়ে যাবো। এভাবেই সময় কেটে যাবে। তারপর হয়তো কোনো এক রাতে ঘুমের মধ্যেই চলে যাবো পরকালে। হয়তো তুমি সেদিন জানবেনা। হয়তো আমার কথা মনে করে তুমিও কোনো বর্ষামূখর দিনে চোখ ভিজাবে । না হয় ভিজাবেনা।

কিন্তু আমার মনের সেই কষ্টগুলো অব্যক্তই থেকে যাবে........
তবুও তুমি ভালো থেকো....💑

আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০১৯

সুবিধাবাদী বর্ণচোরা মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে গুনী মানুষের অভাব নাই - নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ

সুবিধাবাদী বর্ণচোরা এই মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে গুনী মানুষের অভাব নাই, অভাব রয়েছে ভাল মানুষের। চলনে বললে মননে একজন আদর্শ ভদ্রলোক দেশসেরা গীতিকার শহীদুল্লাহ্ ফরায়েজী ভাই। ২০০২ সালে আমার তুমুল ব্যস্ততায় একদিন উনি বললেন আমার জন্য গান লিখেবেন কিনা। আমি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলাম। সুর এবং কম্পোজিশনের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করতেই আমি ব্যাপারটা উনার উপর ছেড়ে দিলাম। তিনি সংগীত পরিচালক আজাদ মিন্টু ভাই, প্রয়াত বারী সিদ্দিকী ভাই এবং মনি জামান ভাইকে নিয়ে কাজ শুরু করলেন। তারপর বাকী সব ইতিহাস, ইন্ডাস্ট্রি পেতে শুরু করল একের পর এক জনপ্রিয় গান, যেগুলো এখনো মানুষের মুখে মুখে। ঐ সমস্ত গান গুলো ভিউতে নয়, গেঁথে আছে মানুষের মনে।

অনেক মিক্সড এ্যালবাম হলেও সলো এ্যালবামে গান হচ্ছিলো না ফরায়েজী ভাইয়ের। পরে 'অপরূপা' গানটি তিনি উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন আমাকে। ব্যক্তি জীবনে সহজ সরল মানুষটি আমার একজন গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবক, আমরা একসাথে অনেক মননশীল আড্ডা দিয়েছি। তিনি একজন নিবেদিত প্রান সংস্কৃতি কর্মী। একজন গবেষক। একজন অদ্ভুত ধরনের গীতিকবি, গানে উনার খুঁজে বের করা কথাগুলো মাথার উপর দিয়ে যায় মাঝে মাঝে।

আজ আমাদের প্রিয় শহীদুল্লাহ্ ফরায়েজী ভাইয়ের শুভ জন্মদিন। ব্যক্তিজীবনে চিরকুমার এই মানুষটিকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেক শ্রদ্ধা করি। উনার শারীরিক সুস্থ্যতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি। শুভ জন্মদিন ফরায়েজী ভাই...

ভালবাসা অবিরাম...
লেখক আসিফ আকবর
আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৯

To the person or persons that robbed my truck last night..

To the person or persons that robbed my truck last night..

Writer Kyle Kennedy
I truly hope you enjoy all my gym gear as I have over the years and my wallet. It was more than just a bag.. shoes.. headphones and supplements.. when I wore all of that and used it I was always at my happy place.. i was always being the best me i could be when those things were with me. Of course i can acquire these things again but it's the principle of it. This has been twice in 3 months I have been robbed.. my home and now my vehicle.. and both occurrences has gotten me down mentally but you just have to keep moving forward and let things go. I will state i thought i had locked my truck and it was not and that's on me. So this is just a reminder to all to be safe.. be cautious.. always be aware of your surroundings and lock up.. and if you've been where I am.. stay positive.. things happen for a reason even if it makes no sense at all in the moments. One foot in front of the other and keep your mind and body healthy! Remember what you have control over at what you do not! Ps if anyone lives or was around the downtown 3rd st area last night pls check your vehicle's!

আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে আজ মিউজিক ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বেহাল দশা - আসিফ আকবর

ও প্রিয়া তুমি কোথায় থেকে শুরু করে আমার অডিও এবং প্লে-ব্যাক ক্যারিয়ারে অসংখ্য জনপ্রিয় গান রয়েছে। শুরু থেকে এগুলো কিছুই বুঝতাম না, এখনো বুঝিনা কারন ওগুলো আমার কাজ না। শ্রদ্ধাভাজন গীতিকার সুরকার কম্পোজার এবং প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানই ছিলো গানগুলোর মূল উদ্যেক্তা, আর সেই গানগুলোকে প্রান দিয়েছেন লাখো কোটি শ্রোতা। তখন ইউটিউব ফেসবুকের অস্তিত্ব ছিলোনা। ক্যাসেটের যুগের সাথে সিডি মার্চ করা শুরু করে, সেই সিডি লোগোসহ ছেপে আমদানি করতে হতো সিঙ্গাপুর থেকে। তারপর আস্তে আস্তে দেশে এ সমস্ত প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়, এক পর্যায়ে ইন্ডাস্ট্রি অনেক বড় আকার ধারন করে। শিল্পী কলাকুশলী কোম্পানিসহ দেশব্যাপী সঙ্গীতের একটা রমরমা বাজার গড়ে ওঠে। সবাই বানিজ্যিক ভাবে গান গেয়ে সফলতার মুখ দেখা শুরু করে, শিল্পীদের একটা নিরাপত্তা বলয় তৈরি হয়। সৃষ্টি হতে থাকে একের পর এক কালজয়ী গান, যা মানুষকে এখনো আনন্দ দিয়ে যায়। এরপর পাইরেসির থাবায় শিল্পী এবং চোর-দুই দলই পরাস্ত।

লেখক আসিফ আকবর
তখন জ্ঞানী সমালোচক ছিলেন, যারা স্টাডি করে মতামত প্রকাশ করতেন। কম্পোজার সুরকার গীতিকার একসঙ্গে বসে একটি গানের সৃষ্টি হতো, প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের উপদেশ নিতেন। ফিল্মের গানের ক্ষেত্রে পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই একসাথে বসে একটা গান তৈরী করতেন। সেই বাংলা গানগুলোই এখন রিয়েলিটি শো'র গায়ক গায়িকা কিংবা কভার শিল্পীদের পূঁজি। তারা নিজেরা কোন মৌলিক গান জুতসই ভাবে শ্রোতাদের দিতে পারছেনা। টিভি এবং রেডিও চ্যানেলগুলো এ সমস্ত শো'র মাধ্যমে ফাঁকতালে নিজেদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, তারা জানে শিল্পীরা মিডিয়া ভয় পায়। তাছাড়া শিল্পীদের আভ্যন্তরীণ কোন্দলকে কাজে লাগিয়ে টেলকো, কন্টেন্ট প্রোভাইডারদের মত ডিজিটাল টাউট গুলো আসল মুনাফা গিলে ফেলেছে আরো আগেই। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে আজ মিউজিক ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বেহাল দশা।

এই পোষ্টের মুল পয়েন্ট অন্য জায়গায়। এখন ইউটিউব ফেসবুকে অনেক বিদগ্ধ সমালোচক পাওয়া যায়, সেই সঙ্গে উপদেষ্টাও। তাদের মতামত কারণে অকারণে তাদের মতই ছিটকাইয়া ছিটকাইয়া বের হয়। এরাই লুঙ্গি ড্যান্স, চার বোতল ভদকা,ও হুজুর শুনলে ঘরোয়া পার্টি কিংবা কর্পোরেট শো'তে পাগল হয়ে মাতলামী শুরু করে। এদিকে আমরা রিদমিক গান করলেই নাক সিটকানো মন্তব্য শুরু করে।একে প্রযোজকের চাহিদা মেটানো, আরেকদিকে সামাজিক অনুষ্ঠানে হিন্দী গানের দৌরাত্ম্য বন্ধের চেষ্টা আমাদের, আমরা চাই সবখানেই বাংলা গান বাজুক। এরা হচ্ছে এই প্রজন্মের অকর্মন্য নপুংশক উপদেষ্টা আর সমালোচক, যাদের নিজেদের কিছু করে দেখানোর যোগ্যতা নেই। তবে কিছু ক্রিয়েটিভ সমালোচক এবং উপদেষ্টার সন্ধান চাই আমার পেইজের মাধ্যমে। তিন তিন ছয়জন থাকবেন, তারা আমার সাথে বসে লাইভে কথা বলবেন, তাদের নিয়ে আমার পেজ থেকে সরাসরি আপনাদের সামনে হাজির হবো। তারা কি বলতে চান, কেন বলতে চান, কিভাবে বলতে চান এবং সেই সঙ্গে সমাধানের পথ নিয়েও আলোচনা হবে। যারা যারা এই ধরনের মহতী ডিবেটে অংশগ্রহনে আগ্রহী তারাও কমেন্ট করে জানান ফেসবুকে। আমার গান সম্বন্ধে ধারনা নিয়ে আসলে আলোচনা ভাল হবে।

বিষয় - আসিফ আকবর এর গান... কাউন্টডাউন শুরু...

ভালবাসা অবিরাম...
ছবি কৃতজ্ঞতা— ওমর ফারুক 
Citizen journalist Bangladesh নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ