নোটিস বোর্ড

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক "নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ" এর স্পর্শে। নগর ও নাগরিক সমস্যা সহ যে কোন বিষয়ে আপনার লেখে ছবি...

মুক্তমত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মুক্তমত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মনোযোগ সহকারে সবটা পড়ার জন্য বিনীত অনুরোধ রইলো.......
নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ
নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ
মাধবপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মাধবপুর ষ্টেডিয়াম মাঠ।যেই মাঠ এখন অবহেলিত, বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে।মাধবপুর উপজেলার মধ্যে একমাত্র এই মাঠটি সবচেয়ে আকর্ষণীয়। কিন্তু সবার চোখের সামনে এটি বিলুপ্তি হচ্ছে,কেউ একটিবার নজর দিচ্ছে না।মাধবপুর সামাজিক সংগঠন জাগো নবীন ক্লাব থেকে কঠোর পরিশ্রম করে বার বার মাঠটি ঠিক করা হচ্ছে।একদিন,দুইদিন,কতদিন বা এভাবে চলবে।যখন মাঠটি ঠিক করা হয় তখন দখলদার গুলো দখল করার জন্য উঠে-পড়ে লেগে যায়,জোর কাটায়,হুমকি দেয়।মাঠে ১দিন বৃষ্টি হলে ৭দিন মাঠে পানি জমে থাকে।খেলার মত কোন অবস্থায় থাকে না।মাঠে কোন টুর্নামেন্ট ছাড়া যায়।টুর্নামেন্ট ছাড়ার পর মাঠটি কঠোর শ্রম দিয়ে ঠিক করলেও বেশিদিন খেলানো সম্ভব হয় না।মাঠে বসার জন্য ভালো একটা জায়গা নেই।যাই হোক ছোট-কাটো একটি গ্যালারী করা হয়েছিল,কিন্তু এটাতে উঠার জন্য কোন সিঁড়ি নেই,কেউ উঠতে পারে না,বসে খেলা দেখবে সেটাও পারছে না।মাধবপুর উপজেলার মধ্যে এমন অনেক লোকই আছে, যারা চাইলেই পারে মাঠটি নির্মাণ করতে।আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ রইলো দয়া করে দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন মাঠটার দিকে, একটু ভালো করে গুরুত দিবেন কথাগুলি।মাধবপুর পৌরসভা,সকল নেতাকর্মী, এলাকাবাসী ও প্রিয় বড় ভাইরা সবাই এগিয়ে আসুন মাঠটি বাচাতে।সবাই চাইলেই এটা সম্ভব।মাঠটি সুন্দর করে নির্মাণ হলে,এলাকার ছেলেরা খেলা-ধুলায় থাকতে পারবে,তাতে করে মাদক থেকে বিরত থাকবে।
অনুরোধ-ক্রমে: জাগো নবীন ক্লাব


মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

মাধবপুর ষ্টেডিয়াম অবহেলিত,বিলুপ্তির মুখে,ধ্বংসের পথে-নাগরিক সাংবাদিক অ্যালেন শান্ত আহমেদ

শুধু আমার গল্প না, আমাদের নার্সিং প্রফেশনের গল্প - হৈমন্তী

আজ আমার নাইট ডিউটি। আমি যখন নাইট এ আসি সারা রাত জাগার প্রস্তুতি নিয়ে আসি। তাই আজ ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রাত একটা ইন্টারকমটা বেজে উঠলো। আমি রিসিভড করলাম। ইমার্জেন্সী থেকে ফোন আসছে। বুঝতেই পারছেন নতুন পেসেন্ট আসছে। ইমার্জেন্সী থেকে বললো আপু মেডিসিনে একটা বেড রেডি করেন তারাতারি। পেসেন্ট খারাপ আছে। আমি খালাকে বলে বেডটা রেডি করলাম। পেসেন্ট আসতে আসতে রাত দুইটা। আমি ইন্টার্নিকে কল করলাম। ইন্টার্নি ভাইয়া আসলো মেডিসিন অর্ডার গুলো দিলো। এই সব কাজ শেষ হতে হতে রাত তিনটা বেজে গেছে। এখন আমি অপেক্ষা করছি ওরা কখন মেডিসিন নিয়ে আসবে? আর আমি মেডিসিন গুলো দেব। আমি নিশ্চিত যে আমার কাজ শেষ করতে করতে সারে চারটা বাজবে। এরপর কিন্তু সকাল ছয়টায় উঠে আমার সব পেসেন্টের কাজ করতে হবে। আর এর মাঝে কোনো পেসেন্ট ডাকলে যদি যেতে এক মিনিট দেরি হয় তাহলে বিভিন্ন রকম কথা শুনতেই হবে। এরপর ও আমি চেষ্টা করব কারো সাথে যেন খারাপ ব্যবহার করে না ফেলি।
:
কিন্তু পেসেন্টের সাথের লোক গুলো এমন যেন ওরা মনে করে আমি একটা মেসিন বলার সাথে সাথেই সব কাজ হতে হবে। আরে ভাই আমি ও একটা মানুষ। আমার ও কষ্ট হয়।

আর এটা শুধু আমার একার গল্প না। এটা আমাদের গল্প। আমাদের নার্সিং প্রফেশনের গল্প।

দেখেন দাদু তার কাজ করে শুয়ে পরেছে। খালাও তার কাজ করে শুয়ে পরেছে। এমন কি ইন্টার্ন ডক্টর ও গিয়ে শুয়েছে। কিন্তু আমাকে কিন্তু সেই প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত কোনো না কোনো কাজ করতে হচ্ছে। আর এই গুলা আমাদের করতে হয় । আর এটাই আমাদের জীবন।

তাই আমি সবাইকে বলব আমাদের কোনো ব্লেম দেয়ার আগে অন্তত একটি বার ভাববেন!!!

লেখকঃ হৈমন্তী

শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯

ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ... আসিফ আকবর

যে মাটির বুকে লুকিয়ে আছে লক্ষ মুক্তিসেনা গানের রুপকার শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ

যে মাটির বুকে লুকিয়ে আছে লক্ষ মুক্তিসেনা—
আসিফ আকবর
লেখক আসিফ আকবর
এই অমর গানটির রুপকার শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ। উনার সাথে কাজ করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। তিনি গুরুতর অসুস্থ্য, অন্তত আমার কিছু করার সক্ষমতা ছিলনা সেলিম আশরাফ সাহেবের জন্য।

তিনি বর্তমান সরকারী দলের সমর্থক কখনোই ছিলেন না, আমিও না।তিনি শুধুই একজন সঙ্গীতজ্ঞ বিশেষনেই স্বরুপে আছেন। হঠাৎ দেখলাম দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উনাকে ডেকে চিকিৎসার খরচ দিয়েছেন, ব্যাপারটা সাধারন শিল্পী হিসেবে আমার খুব ভাল লেগেছে। এই গুণী মানুষটাকে কাছে টেনে নেয়াতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনেক ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন শ্রদ্ধেয় সেলিম আশরাফ ভাই। পার্টি একটা ক্ষমতা অর্জনের সোপান হতে পারে, তবে প্রধানমন্ত্রী কখনোই দলের না, তিনি দেশের ।ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ...

ভাল থাকুক সঙ্গীতের প্রতি ভালবাসার মানুষরা সহ দেশের সর্বশ্রেনীর মানুষ...

সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

আমরা মানুষ কি আর মানুষ আছি??

লেখক মোঃ মামুন শেখ
আমরা মানুষ কি আর মানুষ আছি?
আপনার পাশে একজন কে ধর্ষণ করতেছে আপনি দেখতেছেন ভয়ে কিছু বলতেছেন কারণ আপনি জানেন যারা জনসম্মুখে ধর্ষণ করতে পারে, তারা আর যাই হোক কতটা শক্তিশালী হতে পারে তা বলার অপেক্ষা রাখে না??

আপনার পাশে একজন মানুষকে কে হত্যা করতেছে আপনি দেখতেছেন ভয় কিছু বলতেছেন কারণ আপনি জানেন যারা জনসম্মুখে হত্যা করতে পারে,তারা আর যাই হোক কতটা শক্তিশালী হতে তা বলার অপেক্ষা রাখে না? ?

আর একজন মা তার ছোট একটা শিশু সন্তানের ভর্তি খবর শোনার জন্য স্কুলে গেল,আপনারা গলা কাটা বলে গনপিটুনী দিলেন,তাও তাকে মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পযন্ত তাকে পৈশাচিক ভাবে মারলেন, ভিডিও দেখে মনে হচ্ছিল কোন এক আনন্দ উৎসবের রোল পড়েছে ,এই হলো সমাজ,এই হলো বাংলাদেশ ৷এখানে খুনি সন্ত্রাসী,ধর্ষণরা বুক ফুলে ঘুরে বেড়াই আর আর অসহায় মা গনপিটুনিতে রাস্তায় মারা পড়ে এবং এখানে আপনি সকালে রাস্তায় বের হবেন কিন্তু কোন নিশ্চয়তা নাই যে আপনি রাতে বাড়ি ফিরতে পারবেন কি না?

রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার

লেখক সুরঞ্জনা মায়া
দেশের উত্তরাঞ্চলে চলছে ভয়াল বন্যা, কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ডুবে আছে পানিতে।

এই বাচ্চাটা জীবনের ঝুকি নিয়ে তার মায়ের সাথে আজ এভাবে খাবার সংগ্রহের জন্য এসেছিলো।
দুর থেকে বার বার চিৎকার করে সে আমাদের দৃস্টি আকর্ষন করার চেস্টা করছিলো আর কেদে ফেলেছিলো, যেন তাকে খাবার না দিয়ে আমরা ফেরত চলে না আসি।

আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা শিশুটির কান্না শুনতে পেয়েছিলো, তাকে খালি হাতে ফেরত যেতে হয়নি। খাবারের পেকেট তার হাতে তুলে দেয়ার পরে সে এভাবে আমাদের হাত ছুয়ে কৃতজ্ঞতা জানায়।

নাগেশ্বরী দেশের বর্ডার এলাকায় অবস্থিত, এর একদিকে ভারতের আসাম অন্য দিকে কুচবিহার। দুর্গম অঞ্চল হওয়ায় এই এলাকায় ত্রান পৌছায় না বললেই চলে। এধরনের শিশু সহ আরো নানান বয়সের মানুষ খাদ্যের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে কস্ট পাচ্ছে।
তাই আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা ত্রান বিতরন করার জন্য এই এলাকা বেছে নিয়েছে।
হোক এলাকা দুর্গম, 
হোক কঠিন কাজ,
আমরা কাজ করে যাচ্ছি এই অসহায় মানুষগুলোর জন্য।

ভিজুয়াল স্টোরী টেলার
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার
ছবির হাট সংস্থার একটি প্রজেক্ট
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার