ও প্রিয়া তুমি কোথায় থেকে শুরু করে আমার অডিও এবং প্লে-ব্যাক ক্যারিয়ারে অসংখ্য জনপ্রিয় গান রয়েছে। শুরু থেকে এগুলো কিছুই বুঝতাম না, এখনো বুঝিনা কারন ওগুলো আমার কাজ না। শ্রদ্ধাভাজন গীতিকার সুরকার কম্পোজার এবং প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানই ছিলো গানগুলোর মূল উদ্যেক্তা, আর সেই গানগুলোকে প্রান দিয়েছেন লাখো কোটি শ্রোতা। তখন ইউটিউব ফেসবুকের অস্তিত্ব ছিলোনা। ক্যাসেটের যুগের সাথে সিডি মার্চ করা শুরু করে, সেই সিডি লোগোসহ ছেপে আমদানি করতে হতো সিঙ্গাপুর থেকে। তারপর আস্তে আস্তে দেশে এ সমস্ত প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়, এক পর্যায়ে ইন্ডাস্ট্রি অনেক বড় আকার ধারন করে। শিল্পী কলাকুশলী কোম্পানিসহ দেশব্যাপী সঙ্গীতের একটা রমরমা বাজার গড়ে ওঠে। সবাই বানিজ্যিক ভাবে গান গেয়ে সফলতার মুখ দেখা শুরু করে, শিল্পীদের একটা নিরাপত্তা বলয় তৈরি হয়। সৃষ্টি হতে থাকে একের পর এক কালজয়ী গান, যা মানুষকে এখনো আনন্দ দিয়ে যায়। এরপর পাইরেসির থাবায় শিল্পী এবং চোর-দুই দলই পরাস্ত।
তখন জ্ঞানী সমালোচক ছিলেন, যারা স্টাডি করে মতামত প্রকাশ করতেন। কম্পোজার সুরকার গীতিকার একসঙ্গে বসে একটি গানের সৃষ্টি হতো, প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের উপদেশ নিতেন। ফিল্মের গানের ক্ষেত্রে পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই একসাথে বসে একটা গান তৈরী করতেন। সেই বাংলা গানগুলোই এখন রিয়েলিটি শো'র গায়ক গায়িকা কিংবা কভার শিল্পীদের পূঁজি। তারা নিজেরা কোন মৌলিক গান জুতসই ভাবে শ্রোতাদের দিতে পারছেনা। টিভি এবং রেডিও চ্যানেলগুলো এ সমস্ত শো'র মাধ্যমে ফাঁকতালে নিজেদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, তারা জানে শিল্পীরা মিডিয়া ভয় পায়। তাছাড়া শিল্পীদের আভ্যন্তরীণ কোন্দলকে কাজে লাগিয়ে টেলকো, কন্টেন্ট প্রোভাইডারদের মত ডিজিটাল টাউট গুলো আসল মুনাফা গিলে ফেলেছে আরো আগেই। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে আজ মিউজিক ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বেহাল দশা।
এই পোষ্টের মুল পয়েন্ট অন্য জায়গায়। এখন ইউটিউব ফেসবুকে অনেক বিদগ্ধ সমালোচক পাওয়া যায়, সেই সঙ্গে উপদেষ্টাও। তাদের মতামত কারণে অকারণে তাদের মতই ছিটকাইয়া ছিটকাইয়া বের হয়। এরাই লুঙ্গি ড্যান্স, চার বোতল ভদকা,ও হুজুর শুনলে ঘরোয়া পার্টি কিংবা কর্পোরেট শো'তে পাগল হয়ে মাতলামী শুরু করে। এদিকে আমরা রিদমিক গান করলেই নাক সিটকানো মন্তব্য শুরু করে।একে প্রযোজকের চাহিদা মেটানো, আরেকদিকে সামাজিক অনুষ্ঠানে হিন্দী গানের দৌরাত্ম্য বন্ধের চেষ্টা আমাদের, আমরা চাই সবখানেই বাংলা গান বাজুক। এরা হচ্ছে এই প্রজন্মের অকর্মন্য নপুংশক উপদেষ্টা আর সমালোচক, যাদের নিজেদের কিছু করে দেখানোর যোগ্যতা নেই। তবে কিছু ক্রিয়েটিভ সমালোচক এবং উপদেষ্টার সন্ধান চাই আমার পেইজের মাধ্যমে। তিন তিন ছয়জন থাকবেন, তারা আমার সাথে বসে লাইভে কথা বলবেন, তাদের নিয়ে আমার পেজ থেকে সরাসরি আপনাদের সামনে হাজির হবো। তারা কি বলতে চান, কেন বলতে চান, কিভাবে বলতে চান এবং সেই সঙ্গে সমাধানের পথ নিয়েও আলোচনা হবে। যারা যারা এই ধরনের মহতী ডিবেটে অংশগ্রহনে আগ্রহী তারাও কমেন্ট করে জানান ফেসবুকে। আমার গান সম্বন্ধে ধারনা নিয়ে আসলে আলোচনা ভাল হবে।
বিষয় - আসিফ আকবর এর গান... কাউন্টডাউন শুরু...
ভালবাসা অবিরাম...
লেখক আসিফ আকবর |
এই পোষ্টের মুল পয়েন্ট অন্য জায়গায়। এখন ইউটিউব ফেসবুকে অনেক বিদগ্ধ সমালোচক পাওয়া যায়, সেই সঙ্গে উপদেষ্টাও। তাদের মতামত কারণে অকারণে তাদের মতই ছিটকাইয়া ছিটকাইয়া বের হয়। এরাই লুঙ্গি ড্যান্স, চার বোতল ভদকা,ও হুজুর শুনলে ঘরোয়া পার্টি কিংবা কর্পোরেট শো'তে পাগল হয়ে মাতলামী শুরু করে। এদিকে আমরা রিদমিক গান করলেই নাক সিটকানো মন্তব্য শুরু করে।একে প্রযোজকের চাহিদা মেটানো, আরেকদিকে সামাজিক অনুষ্ঠানে হিন্দী গানের দৌরাত্ম্য বন্ধের চেষ্টা আমাদের, আমরা চাই সবখানেই বাংলা গান বাজুক। এরা হচ্ছে এই প্রজন্মের অকর্মন্য নপুংশক উপদেষ্টা আর সমালোচক, যাদের নিজেদের কিছু করে দেখানোর যোগ্যতা নেই। তবে কিছু ক্রিয়েটিভ সমালোচক এবং উপদেষ্টার সন্ধান চাই আমার পেইজের মাধ্যমে। তিন তিন ছয়জন থাকবেন, তারা আমার সাথে বসে লাইভে কথা বলবেন, তাদের নিয়ে আমার পেজ থেকে সরাসরি আপনাদের সামনে হাজির হবো। তারা কি বলতে চান, কেন বলতে চান, কিভাবে বলতে চান এবং সেই সঙ্গে সমাধানের পথ নিয়েও আলোচনা হবে। যারা যারা এই ধরনের মহতী ডিবেটে অংশগ্রহনে আগ্রহী তারাও কমেন্ট করে জানান ফেসবুকে। আমার গান সম্বন্ধে ধারনা নিয়ে আসলে আলোচনা ভাল হবে।
বিষয় - আসিফ আকবর এর গান... কাউন্টডাউন শুরু...
ভালবাসা অবিরাম...
ছবি কৃতজ্ঞতা— ওমর ফারুক
Citizen journalist Bangladesh নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন