নোটিস বোর্ড

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক

আপনিও হয়ে উঠুন আপনি নাগরিক সাংবাদিক "নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ" এর স্পর্শে। নগর ও নাগরিক সমস্যা সহ যে কোন বিষয়ে আপনার লেখে ছবি...

আন্তর্জাতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আন্তর্জাতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯

লন্ডন থেকে সাইকেল চালিয়ে হজে যাচ্ছেন ৮ ব্রিটিশ মুসলিম

সাইকেল চালিয়ে হজ করতে যাচ্ছেন ওরা ৮ জন
লন্ডন থেকে সাইকেল চালিয়ে হজে যাচ্ছেন ৮ ব্রিটিশ মুসলিম

সাইকেল চালিয়ে হজ করতে যাচ্ছেন ওরা ৮ জন
বিমানে নয় সাইকেল চড়ে হজ করতে যাচ্ছেন ৮ ব্রিটিশ মুসলিম।

হজের উদ্দেশে গত ৭ জুলাই লন্ডন থেকে তারা যাত্রাও শুরু করে দিয়েছেন। তাদের সঙ্গী কেবল আটটি সাইকেল। খবর আনাদোলুর

সংবাদমাধ্যমটি আরও জানায়, গত ১৩ জুলাই তারা তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে এসে পৌঁছেছেন। এভাবে ধারাবাহিকভাবে ১৭টি দেশ অতিক্রম করে তারা পৌঁছে যাবেন মহানবীর শহর মদিনায়।

মদিনা থেকেই তারা হজ ও ওমরা পালনের প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন। তবে তারা যাত্রা পথে শুধু ইরাক ও সিরিয়া বিমানে পাড়ি দেবেন।

সাইকেল চালিয়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মদিনায় পৌঁছতে তাদের সময় লাগবে প্রায় ৬০ দিন। তবে ১৭টি দেশের মধ্যে দুটি দেশ তারা সাইকেলে পাড়ি দিচ্ছেন না। জানা গেছে, শুধু ইরাক ও সিরিয়া বিমানে পাড়ি দেবেন এ আট হজযাত্রী।

অবশ্য সাইকেল চালিয়ে হজযাত্রার উদাহরণ এটাই প্রথম নয়। এর আগেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সাইকেলে একাকি কিংবা গ্রুপে এসেছে হজ পালনকারী গ্রুপ। লন্ডন থেকেই ২০১৭ সালেও একটি গ্রুপ সাইকেলে হজ পালনে পবিত্র নগরী মক্কায় যান।

এর পর ২০১৮ সালে কেনিয়ার নাইরোবি থেকে এক নারীসহ ৪ জনের একটি গ্রুপ একইভাবে সাইকেলে চড়ে হজ করতে গিয়েছিলেন। হজ ছাড়াও তাদের উদ্দেশ্য ছিল যাত্রা পথে বিভিন্ন দেশে কেনিয়ার শিক্ষা বঞ্চিত শিশুদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা।

শুধু সাইকেল নয় পায়ে হেঁটে হজ পালনে মক্কায় পৌঁছান বসনিয়ার এক ব্যক্তি। ২০১২ সালে সেনাদ হাদজিক নামের ৪৭ বছর বয়সী ওই বসনিয়ান নাগরিক পায়ে হেঁটে পবিত্র মক্কা নগরীতে গিয়ে পৌঁছান। এ যাত্রায় তাকে ৫ হাজার ৯০০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে পাড়ি দিতে হয়।

সূত্রঃ নিউজ যুগান্তর ছবি সুরমা নিউজ

মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৯

জার্মানি এর বন শহরে একটি খোলা বাজার - নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ




আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

মোবাইল সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল -মতামত › সাক্ষাৎকার ১৯ জুন, ২০১৯ - ভারতীয় বংশোদ্ভূত দক্ষিণ আফ্রিকার সাংবাদিক ইউসুফ ওমর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক গণমাধ্যম 'হ্যাশট্যাগ আওয়ার স্টোরিজ'–এর সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা। সিএনএনে সিনিয়র সোশ্যাল মিডিয়া রিপোর্টার ও হিন্দুস্তান টাইমস-এ মোবাইল এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে এসে প্রথম আলোর কার্যালয় পরিদর্শন ... মোবাইল সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা - ২৬ মার্চ, ২০১৫ - মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশের গণমাধ্যমগুলো তাদের কনটেন্ট পরিষেবা আরও বাড়াতে পারে। চর্চা করতে পারে মোবাইল সাংবাদিকতা। একজন সাংবাদিক, যিনি স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট পিসির মতো ইলেকট্রনিকস প্রযুক্তি ব্যবহার করে সংবাদ সংগ্রহ, সম্পাদনা ও প্রচারের কাজ করে থাকেন, তাঁকেই 'মোবাইল সাংবাদিক' বা সংক্ষেপে মোজো ... মোবাইল সাংবাদিকতা - উইকিপিডিয়া মোবাইল_সাংবাদিকতা মোবাইল সাংবাদিকতা বর্তমানে দ্রুত এবং জনপ্রিয় একটি সংবাদ মাধ্যম যার সহায়তায় প্রতিবেদক বিভিন্ন ধরনের বহনযোগ্য ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহার করে এবং ইন্টারনেটের ... একজন প্রতিবেদকের মতোই বিভিন্ন সময়ে mojos বা মোবাইল সাংবাদিক, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকও হতে পারেন যিনি ডিজিটাল ক্যামেরা এবং ক্যামকর্ডার, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ... মোবাইল সাংবাদিকতা গাইড: যেভাবে আপনিও হতে পারেন মোজো! মোবাইল-সাংবাদিকতা-গাইড/ জিআইজেএনের মোজো ওয়ার্কিং কলামে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরির নানান পরামর্শ দেয়া হয়েছে। আমাদের বিশেষজ্ঞ ইভো বুরাম অস্ট্রেলিয়া-ভিত্তিক একজন পুরষ্কারজয়ী সাংবাদিক। টিভি প্রযোজক, লেখক, নির্দেশক এবং নির্বাহী প্রযোজক হিসেবে তাঁর রয়েছে ৩০ বছরের অভিজ্ঞতা। বুরাম জিআইজেএন সম্মেলনগুলোতে নিয়মিত ... বিভিন্ন সাংবাদিকদের মোবাইল নম্বর - সাদুল্লাপুর উপজেলা প্রভাতের আলোসংবাদ কণিকাছবি. সাংবাদিকদের নাম ও মোবাইল নম্বর - দেবীগঞ্জ উপজেলা debiganj.panchagarh.gov.bd/.../সাংবাদিকদের%20নাম%20ও%20মোবাইল%2... পাতা ক্রমিক নং নাম গ্রাম পদবী পত্রিকা মোবাইল 01 মোঃ জাকির হোসেন (রাজু) সবুজ পাড়া, দেবীগঞ্জ,পঞ্চগড়। সাংবাদিক ইত্তেফাক,করতোয়া, The Independent 01711479961 02 মোঃ. রাবিতে আসছেন বিশ্বখ্যাত মোবাইল সাংবাদিক ইউসুফ ওমর - অনুধ্যান www.anudhyanmcj.com/রাবিতে-আসছেন...মোবাইল-সাংবাদিক...ওমর/95 আন্তর্জাতিক পুরষ্কার বিজয়ী বিখ্যাত দুই মোবাইল সাংবাদিক ইউছুফ ওমর এবং সুমাইয়া ওমর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মোবাইল জার্নালিজম বিষয়ক কর্মশালা পরিচালনা করতে আসছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ এবং জার্মানির ডয়েচে ভেলে একাডেমির যৌথ উদ্যোগে আগামি ২৫শে ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস ... মোবাইল সাংবাদিক সার্চগুলি মোবাইল সাংবাদিক-এর সাথে জড়িত মোবাইল জার্নালিজম ঢাকার সাংবাদিকদের মোবাইল নাম্বার সাংবাদিকদের মোবাইল নম্বর সাংবাদিক মোবাইল নাম্বার বাংলাদেশ সাংবাদিক মোবাইল নাম্বার সাংবাদিকদের মোবাইল নাম্বার ঢাকা সাংবাদিকের ফোন নাম্বার সাংবাদিকতার সংজ্ঞা

বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকায় বাংলাদেশের পতাকা - নাগরির সাংবাদিক বাংলাদেশ

নাগরির সাংবাদিক বাংলাদেশ / Citizen journalist Bangladesh
বিশ্বের সেরা দশটি জাতীয় প্রতাকা
আপনার নাগরিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে আপনিও যোগ দিন, হয়ে উঠুন নাগরিক সাংবাদিক

আমাদের জাতীয় পতাকা শুধু এক টুকরো কাপড় নয়। এতে জড়িয়ে থাকে একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আত্মত্যাগের বীরত্ব কাহিনী। দেশের স্বাধীনতার প্রতীক জাতীয় পতাকা।

সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বিশ্বের সেরা অর্থবহ পতাকার তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ। তালিকার ১০টি দেশের জাতীয় পতাকার গড়ন ও অর্থের সঙ্গে জড়িয়ে আছে দেশগুলোর ঐতিহ্য, ইতিহাস, সংস্কৃতি ও বীরত্ব।

বাংলাদেশের পতাকাঃ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সবুজ রং এদেশের প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক। আর সবুজের মাঝে থাকা লাল বৃত্ত উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এ নকশা ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারিভাবে অনুমোদিত হয়।

যুক্তরাজ্যঃ দেশটির ‘ইউনিয়ন জ্যাক’ নামে পরিচিত বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন পতাকায় মূলত তিনটি ক্রস চিহ্ন রয়েছে। এই ক্রস তিনটি দেশের ধর্মযাজকদের প্রতিনিধিত্ব করে। আর মোটা লাল দাগ ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের সেন্ট জর্জের ক্রস, সাদা রং স্কটল্যান্ডের সেন্ট অ্যান্ড্রু ক্রস ও আড়াআড়ি লাল দাগ উত্তরাঞ্চলীয় আয়ারল্যান্ডের সেন্ট প্যাট্রিক ক্রস নির্দেশ করে। ১৮০১ সালে এ নকশার পতাকা গ্রহণ করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রঃ যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পতাকার আরেক নাম ‘দ্য স্টারস অ্যান্ড স্ট্রাইপ’।এই পতাকার নকশা অনেকবার পরিবর্তিত হয়ে ১৭৭৫ সালে বর্তমান রূপ ধারণ করে। এর ১৩টি আনুভূমিক লাল দাগ প্রথম ১৩টি রাজ্যকে নির্দেশ করে। পতাকার ৫০টি তারকা চিহ্ন ৫০টি প্রদেশের প্রতীক। লাল রং দৃঢ়তা ও বীরত্বের প্রতীক, আর নীল রং সতর্কতা ও ন্যায়বিচারের প্রতীক।

ফ্রান্সঃ ১৭৯৪ সালে ফ্রান্স নীল-সাদা-লাল রঙয়ের পতাকা গ্রহণ করে। এর তিনটি রং ফরাসি বিপ্লবের আদর্শ স্বরূপ স্বাধীনতা, সমতা ও ভ্রাতৃত্বের প্রতীক। আর নীল ও লাল রং প্যারিসের প্রতীক। পতাকায় থাকা সাদা রং ফরাসি বিপ্লবের আগ পর্যন্ত ফ্রান্স শাসন করা বার্বন রাজবংশের সম্মানার্থে রাখা হয়েছে।

কানাডাঃ ১৯৬৫ সালে ম্যাপল পাতার নকশায় কানাডার বিখ্যাত পতাকা সরকারি স্বীকৃতি পায়। বিখ্যাত ১১ কোণা বিশিষ্ট পাতাটি কানাডার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদের প্রতীক। এছাড়া পতাকার লাল-সাদা রং আশা, উন্নতি, শান্তি ও নিরপেক্ষতার প্রতীক।

অস্ট্রেলিয়াঃ দেশটির পতাকার রং নীল। এতে তিন ধরনের প্রতীক দেখা যায়। বাম পাশে উপরে ব্রিটেনের পতাকা, এর নিচে সাত কোণা বিশিষ্ট সাদা তারা যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার প্রতীক। এটিসহ মোট ছয়টি তারা ছয়টি রাজ্যের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকাঃ ১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা নেলসন ম্যান্ডেলার কারামুক্তি উপলক্ষে নতুন পতাকা ধারণ করে। ম্যান্ডেলার দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের রঙয়ের সঙ্গে মিলিয়ে পতাকার কালো, সবুজ ও লাল রং নেওয়া হয়েছে। ট্রান্সভাল রাজ্যের পুরোনো পতাকা থেকে লাল, সাদা ও নীল নেওয়া হয়েছে। আর ইংরেজি ওয়াই বর্ণের আকৃতি দেশটির সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের পরিচায়ক।

ব্রাজিলঃ ব্রাজিলের পতাকার সবুজ অংশ দেশটির বিশাল বনভূমি ও শস্যক্ষেত্রের প্রতিনিধিত্ব করে। আর হলুদ ডায়মন্ড আকৃতির চিহ্ন দেশটির স্বর্ণখনির প্রতীক। মাঝের বড় নীল পৃথিবী ও এর ওপর ২৭টি তারকা ২৭টি রাজ্যের প্রতীক। আর পৃথিবীর ওপর লেখা ‘অরডেম ই প্রগ্রেসো’, যার অর্থ শৃঙ্খলা ও উন্নতি।

নেপালঃ দেশটির পতাকা কিছুটা ভিন্ন আকৃতির যা হিমালয়ের পর্বতচূড়া নির্দেশ করে। আর পতাকার নীল প্রান্ত শান্তির প্রতীক। পতাকায় থাকা লালচে রং দেশটির জাতীয় ফুল রোডোডেনড্রনের প্রতীক। আর আংশিক চাঁদ রাজ পরিবার ও সূর্য রানা পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করে।

মালয়েশিয়াঃ পতাকার লাল, সাদা ও নীল রঙের অর্থ- দেশের জনগণ। হলুদ রঙের আংশিক চাঁদ ও তারা দেশটির রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলামের পরিচায়ক। হলুদ রঙটি মালয় শাসকরা অন্য দেশের হাতে পরাধীন নয়- এটি মনে করিয়ে দিচ্ছে। লাল-সাদা রঙের ১৩টি দাগ ১৩টি রাজ্যের প্রতীক। আর ১৪তম দাগ রাষ্ট্রীয় ঐক্যের প্রতীক।

নাগরিক দ্বাবদ্ধতা থেকে আপনি হয়ে উঠুন নাগরির সাংবাদিক বাংলাদেশ
নাগরির সাংবাদিক বাংলাদেশ এ যোগ দিন

বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকায় বাংলাদেশ - বিশ্বের-সেরা-জাতীয়-পতাকার-তালি...
৭ জুন, ২০১৯ - জাতীয় পতাকা শুধু এক টুকরো কাপড় নয়। এতে জড়িয়ে থাকে একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আত্মত্যাগের বীরত্ব কাহিনী। দেশের স্বাধীনতার প্রতীক জাতীয় পতাকা। সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বিশ্বের সেরা অর্থবহ পতাকার তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ। তালিকার ১০টি দেশের জাতীয় ...

বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
বিশ্বের-সেরা-জাতীয়-পতাকার-তালিকায়-ব...
৯ জুন, ২০১৯ - বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা - আমাদের জাতীয় পতাকা শুধু এক টুকরো কাপড় নয়। এতে জড়িয়ে থাকে একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আত্মত্যাগের বীরত্ব কাহিনী। দেশের স্বাধীনতার প্রতীক জাতীয় পতাকা। সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বিশ্বের সেরা.

বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকার শীর্ষ দশে বাংলাদেশের পতাকা
বিশ্বের-সেরা-জাতীয়-পতাকার-তালিকার-শ...
১৩ জুন, ২০১৯ - বিশ্বের সেরা জাতীয় পতাকার তালিকার শীর্ষ দশে বাংলাদেশের পতাকা - নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বিশ্বের দেশগুলোর সেরা অর্থবহ জাতীয় পতাকার তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় শীর্ষ দশে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। তালিকার শীর্ষ ১০টি দেশের জাতীয় পতাকার.

বিশ্বের সেরা দশটি জাতীয় প্রতাকা
The top 10 national flag in the world

শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

“ধৈর্য হারাচ্ছে মুসলিমরা”, মোদীকে হুশিয়ারী দিল্লির শাহী ইমামের

লিঞ্চিং নিয়ে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দিল্লির বিখ্যাত জামা মসজিদের শাহী ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারি। তাঁর অভিযোগ, দেশ জুড়ে ক্রমশ বাড়ছে মব লিঞ্চিং এর ঘটনা।

“ধৈর্য হারাচ্ছে মুসলিমরা”, মোদীকে হুশিয়ারী দিল্লির শাহী ইমামের
“ধৈর্য হারাচ্ছে মুসলিমরা”, মোদীকে হুশিয়ারী দিল্লির শাহী ইমামের
আর গো রক্ষার নামে বাড়ছে মুসলিম দের হত্যার ঘটনা। ২০১৭ তে রাজস্থানের আলোয়ারের মব লিঞ্চিং এর ঘটনার কথা উল্লেখ করেন বুখারি।

পেহলু খান ও তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগে লিঞ্চিং এর শিকার হতে হয়। এই প্রসঙ্গ টেনে বুখারি বলেন, সরকার এই ধরনের ঘটনার নীরব দর্শক হয়ে উঠেছে।

শাহী ইমামের অফিস থেকে প্রকাশিত একটি প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মানুষ আইন নিয়ে পরিহাস করছে আর সরকার এই ধরনের ঘটনা থামাতে কোনও চেষ্টা করছে না।”

তাঁর দাবি, সরকারের বিদ্বেষমূলক আচরনের শিকার হচ্ছেন ভারতীয় মুসলিমরা। তিনি বলেছেন, “প্রতিনিয়ত একজন মুসলিমকে বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করতে হয়।

তাঁদের ভয় দেখানো হচ্ছে ও দমিয়ে রাখা হচ্ছে।” শাহী ইমাম বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে আজও মুসলিমরা সুবিচার পায়নি, তাই এবার তাদের ধৈর্য হারাচ্ছে। সম্প্রতি ঝাড়খন্ডের লিঞ্চিং এর ঘটনার ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।

এর আগে এই একই ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “সবকা সাথ সবকা বিকাশ” এ ব্যর্থ মোদী সরকার।

তিনি লিখেছিলেন, “আপনি ১২৫ কোটি ভারতবাসীকে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমান অধিকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবে টা ঘটেনি। আর সেইজন্য ভারতবাসী চিন্তিত। তিনি রাহুল গান্ধীকে ও এরকমই একটি চিঠি লিখেছিলেন।

ভারতের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যনীতি সন্ধিক্ষণে

গুরুত্বপূর্ণ শক্তির সম্পর্কের বহুমাত্রিক সূত্র ব্যবহার করতে সক্ষম উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে ভারত এখন সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। দেশটি বিশ্বাস করে যে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত এসে পড়েছে। এখন চীন তার শিল্প খাতকে গড়ে তুলছে, বেইজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার গোলযোগপূর্ণ বাণিজ্য সম্পর্ক অন্যান্য দেশের জন্য সম্ভাবনাময় বাজার খুলে দিচ্ছে।

কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতি ভারতের আশায় পানি ঢেলে দিতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারত উদ্বিগ্ন যে সংরক্ষণবাদ ও একতরফাবাদ নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের আচ্ছন্নতায় তাদের অর্থনৈতিক উত্থানের ভরাডুবি ঘটতে পারে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের তীব্র বিদেশি প্রতিযোগিতা থেকে দেশের উদীয়মান শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে রক্ষা করতে এবং তার মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু মার্কিন প্রশাসনের বাণিজ্য সঙ্ঘাত ও ভারতের বাজারে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর জন্য দরজা খুলে দেয়া ও কর হ্রাস করার জন্য চাপ প্রদানে সতর্ক হয়ে গেছে ভারত।

জাপানে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও নয়া দিল্লি সফর করেন। পম্পেও বলেন যে ওয়াশিংটন নয়া দিল্লির তেলের প্রয়োজন মেটানোর জন্য সম্ভব সবকিছু করবে।

এর আগে নয়া দিল্লি জানিয়েছিল যে ইরান ও ভেনেজুয়েলা থেকে তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির ফলে ভারত জ্বালানি সঙ্কটে পড়েছে। পম্পেও মৌখিক আশ্বাস দিলেও ভারতের জন্য ছাড় না দিলে বাস্তবে তাতে কোনো লাভ নেই।

ভারত স্বাভাবিকভাবেই নানা উৎস থেকে তেল আমদানি করতে আগ্রহী। যুক্তরাষ্ট্র উদীয়মান জ্বালানি সরবরাহকারী এবং বাজারে অনাকাঙ্ক্ষিত পুলিশ। এটি ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যিক সম্পর্কে আরো বেশি জটিল করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র বা এর মিত্রদের কাছ থেকে আরো বেশি গ্যাস ও তেল কেনার জন্য ভারতকে চাপ প্রদান করার যেকোনো চেষ্টা ভারত সরকারকে ক্ষুব্ধ করবে। কারণ তেল সরবরাহ বৈচিত্র্য হ্রাস পেয়েছে এবং পারস্পরিক আস্থা কম থাকার সময়ই যুক্তরাষ্ট্রের ওপর ভারতের কৌশলগত নির্ভরশীলতা বাড়তে পারে।

মোদি সরকারের প্রতিষ্ঠিত নীতি হলো যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কৌশলগত সহযোগিতা আরো গভীর করা। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন কৌশলগত সহযোগিতা থেকে অর্থনৈতিক ইস্যুগুলো আলাদা করে ফেলে ভারতকে আলোচনার টেবিলে আসতে বাধ্য করছে।

ভারত হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের সাথে নিরাপত্তা সহযোগিতায় সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য কৌশলগত সম্পদে বড় ধরনের বিনিয়োগ চায়। কিন্তু তা করতে হলে তাকে বাণিজ্য প্রশ্নে বড় ধরনের ছাড় দিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে ভারত উপকৃত হয়েছে সামান্যই এবং পম্পেওর সফরকালে উদ্বেগ প্রশমনে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।

অন্যদিকে ভারত-চীন বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে চীনের অর্থনৈতিক শক্তিতে উদ্বিগ্ন ভারত। আবার অবাধ ও উন্মক্ত বাণিজ্য নিশ্চিত করার ব্যাপারে চীন এখন শীর্ষ দেশ। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার বাণিজ্য সঙ্ঘাত দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও চীনের বিরুদ্ধেই ভারত সবচেয়ে বেশি এন্টি-ডাম্পিং মামলা করেছে।

চীনের সাথে ভারতের কোনো ধরনের দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় অবাধ বাণিজ্য চুক্তি নেই। এটা নয়া দিল্লির অনেক আঞ্চলিক নীতিতে প্রভাব বিস্তার করছে। উদাহরণ হিসেবে আরসিইপির (রিজিওন্যাল কমপ্রেহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ) কথা বলা যায়। এটি সই হলে তা হবে বিশ্বের বৃহত্তম অবাধ বাণিজ্য চুক্তি এবং তা বর্তমানের অস্থিতিশীলত আন্তর্জাতিক বাণিজ্যবস্থায় স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করবে। প্রধান উদ্বেগের বিষয় হলো, চীনের প্রতিযোগিতা থেকে ভারতীয় কোম্পানিগুলোকে রক্ষা করা।

চীনের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে অব্যাহতভাবে অভিযোগ করছে ভারত। তারা চীনকে আরো বেশি করে ভারতীয় পণ্য আমদানি করতে বলছে। সংক্ষেপে বলা যায়, ভারত একদিকে অবাধ ও উন্মুক্ত বাণিজ্যের দৃঢ় সমর্থক নয়, অন্য দিকে অবাধ বাণিজ্য পুনঃব্যবস্থাপনা নিয়ে ট্রাম্পের একতরফা প্রয়াস থেকেও সে নিট বিজয়ী নয়। বহুমেরুবাদ নিশ্চিত করার জন্য চীনের সাথে দাঁড়াতে পারে ভারত। তাছাড়া চীনের সাথে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করার অনেক সুযোগ আছে ভারতের।

সুখবর হলো এই যে ভারত ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্য ইস্যুগুলো এখনো মোটামুটিভাবে বিদ্যমান আন্তর্জাতিক মূলনীতির মধ্যে। সমস্যাগুলো সামাল দেয়া হচ্ছে এবং উভয সরকারই বাণিজ্যব্যবস্থা উন্নত করার উপায় নিয়ে আলোচন করছে। তাদের বাণিজ্যের আকার শিগগিরই ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সূত্রঃ NEWS12

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর মেজর পদে বাংলাদেশি ডা. মনসুর আলী

ইউএস আর্মি ক্যাপ্টেন থেকে মেজর হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান ডা. মনসুর আলী। প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান হিসেবে সর্বপ্রথম তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন বলে জানা গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর মেজর পদে বাংলাদেশি ডা. মনসুর আলী
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর মেজর পদে ডা. মনসুর আলী
৩ জুন টেক্সাসের ফোর্ট হুড আর্মি বেজের ডার্নাল আর্মি মেডিকেল সেন্টারে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে মনসুর আলী ক্যাপ্টেন থেকে ইউএস আর্মির মেডিকেল কর্পস'র মেজর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন।

অনুষ্ঠানে শপথ বাক্য পাঠ করান কর্নেল এম ডি কিম ডিলিও। সাথে ছিলেন মেজর এন্ডারসন এম ডি, সার্জেন্ট টিটারলি প্রমুখ। মেজর ডা. মনসুর আলীর সিরিমনিতে পরিবার থেকে উপস্থিত ছিলেন তার পিতা কেরামত আলী, স্ত্রী ফাহমিদা আলী ও ছেলে ইব্রাহীম।

বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার নবিগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের উমরপুর গ্রামের বাসিন্দা মনসুর আলী বাবা-মায়ের সঙ্গে অভিবাসী হয়ে ১৯৯৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। পদোন্নতিতে প্রবাসীরা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।