নিয়োগের আগেই পুলিশ পরিচয়ে চাঁদাবাজি, যুবক আটক /
পুলিশ কনস্টেবল পদে মনোনীত হয়েই চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন রাকিবুল হাসান শান্ত নামে এক যুবক।
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুরে তিনি যশোর শহরের সিটি প্লাজা নামে একটি শপিংমলের একটি পোশাকের দোকানে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরিচয় নিয়ে সন্দেহ হলে শপিংমলের ব্যবসায়ীরা পাকড়াও করে তাকে পুলিশে দেয়।
কোতোয়ালি থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক ইকবাল মাহমুদ জানান, দুপুরে রকিবুল হাসান শান্ত নামে ওই যুবক সিটি প্লাজার এসএস ফ্যাশনে গিয়ে নিজেকে পুলিশ সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন। এরপর তিনি দোকান কর্মচারী সাইফুল ইসলামের কাছে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। দোকান কর্মচারী দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকার করলে তিনি দোকান বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দেন। পরে দোকান মালিক শাহ আলম এসে কথোপকথনের এক পর্যায়ে বুঝতে পারেন, শান্ত মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন।
এরপর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং শান্তকে আটক করে। এসময় তার কাছ থেকে পুলিশের একটি ভুয়া আইডি কার্ড উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে পুলিশকে জানান, শহরের পালবাড়ি এলাকায় এবি মাল্টিমিডিয়া নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে তিন দিন আগে তিনি ১২০ টাকা দিয়ে কার্ডটি তৈরি করে নিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, পুলিশের ভুয়া আইডি কার্ড বানিয়ে দেওয়ার অভিযোগে পরে মামুন হোসেন জনি নামে আরেক যুবককে আটক করা হয়। মামুনও তার দোষ স্বীকার করেছেন।
শান্ত পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এবার পুলিশ কনস্টেবল পদে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। যশোর শহরের পালবাড়ি গাজীরঘাট রোড এলাকার শাহ আলম হাওলাদারের ছেলে তিনি। তার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং অবসরপ্রাপ্ত বিশেষ বাহিনীর সদস্য।
যোগাযোগ করা হলে কোতোয়ালি থানার ওসির ইনসপেক্টর (তদন্ত) সমীর কুমার সরকার জানান, পুলিশ সুপারের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
HOT NEWS BD
পুলিশ কনস্টেবল পদে মনোনীত হয়েই চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন রাকিবুল হাসান শান্ত নামে এক যুবক।
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুরে তিনি যশোর শহরের সিটি প্লাজা নামে একটি শপিংমলের একটি পোশাকের দোকানে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরিচয় নিয়ে সন্দেহ হলে শপিংমলের ব্যবসায়ীরা পাকড়াও করে তাকে পুলিশে দেয়।
কোতোয়ালি থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক ইকবাল মাহমুদ জানান, দুপুরে রকিবুল হাসান শান্ত নামে ওই যুবক সিটি প্লাজার এসএস ফ্যাশনে গিয়ে নিজেকে পুলিশ সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন। এরপর তিনি দোকান কর্মচারী সাইফুল ইসলামের কাছে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। দোকান কর্মচারী দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকার করলে তিনি দোকান বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দেন। পরে দোকান মালিক শাহ আলম এসে কথোপকথনের এক পর্যায়ে বুঝতে পারেন, শান্ত মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন।
এরপর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং শান্তকে আটক করে। এসময় তার কাছ থেকে পুলিশের একটি ভুয়া আইডি কার্ড উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে পুলিশকে জানান, শহরের পালবাড়ি এলাকায় এবি মাল্টিমিডিয়া নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে তিন দিন আগে তিনি ১২০ টাকা দিয়ে কার্ডটি তৈরি করে নিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, পুলিশের ভুয়া আইডি কার্ড বানিয়ে দেওয়ার অভিযোগে পরে মামুন হোসেন জনি নামে আরেক যুবককে আটক করা হয়। মামুনও তার দোষ স্বীকার করেছেন।
শান্ত পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এবার পুলিশ কনস্টেবল পদে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। যশোর শহরের পালবাড়ি গাজীরঘাট রোড এলাকার শাহ আলম হাওলাদারের ছেলে তিনি। তার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং অবসরপ্রাপ্ত বিশেষ বাহিনীর সদস্য।
যোগাযোগ করা হলে কোতোয়ালি থানার ওসির ইনসপেক্টর (তদন্ত) সমীর কুমার সরকার জানান, পুলিশ সুপারের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন