কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার সেনগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ছাত্রীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে দ্রুত পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভায় অভিযুক্ত শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু কে সামরিক সাসপেন্ড করেছে বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মোহাম্মদ স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ১১/৭/২০১৯ স্কুল শেষে অংঙ্ক বুঝিয়ে দেয়ার প্লোভন দেখিয়ে ফাঁকা রুমে ডেকে নিয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর শ্রীলতাহানির চেষ্টা করে শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু (স্যার)। এমনিই অবস্থায় শিক্ষার্থীর চিৎকারে স্কুলের একজন কর্মচারী এবং একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান। উক্ত ঘটনা জানাজানি হলে অবস্থা ভয়াবহতা দেখে শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু ওই স্থান থেকে পালিয়ে যায় বলে স্থানিয়রা জানান।
সেনগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মোহাম্মদ বলেন, বেয়াদব ও দুশ্চরিত্রের অধিকারী মানবিক বিভাগের শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু’র বিরুদ্ধে একাধিক মেয়েলি অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ইতিপূর্বেও তার বিরুদ্ধে একাধিক বার বিদ্যালয় থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ২০১১ সালে,স্কুলের দশম শ্রেনীর ছাত্রীকে একাধিক বার ধর্ষন করে। আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পরে। পরবর্তীতে স্থানিয় এলাকা বাসির চাপে উক্ত শিক্ষার্থীকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।
২০১১ থেকে ২০১৯ এর মাঝেও একাধিক শিক্ষার্থী কে ধর্ষনের চেষ্টা করে কথিত শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু। কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষ স্কুলের মান সম্মানের ভয়ে বিষয় গুলো ধামাচাপা দিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে বহাল রাখে।
এদিকে অভিযুক্ত নজরুল ইসলাম দুখু স্যারের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার একাধিকবার চেষ্টা করলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
অপরদিকে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ও প্রধান শিক্ষক পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভায় অভিযুক্ত শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু কে সাময়িক বরখাস্ত করায় এলাকায় আনন্দের জোয়ার বইছে। বিষয়টি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নজরে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে অভিভাবক ও এলাকাবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মনে করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ১১/৭/২০১৯ স্কুল শেষে অংঙ্ক বুঝিয়ে দেয়ার প্লোভন দেখিয়ে ফাঁকা রুমে ডেকে নিয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর শ্রীলতাহানির চেষ্টা করে শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু (স্যার)। এমনিই অবস্থায় শিক্ষার্থীর চিৎকারে স্কুলের একজন কর্মচারী এবং একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান। উক্ত ঘটনা জানাজানি হলে অবস্থা ভয়াবহতা দেখে শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু ওই স্থান থেকে পালিয়ে যায় বলে স্থানিয়রা জানান।সেনগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মোহাম্মদ বলেন, বেয়াদব ও দুশ্চরিত্রের অধিকারী মানবিক বিভাগের শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু’র বিরুদ্ধে একাধিক মেয়েলি অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ইতিপূর্বেও তার বিরুদ্ধে একাধিক বার বিদ্যালয় থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ২০১১ সালে,স্কুলের দশম শ্রেনীর ছাত্রীকে একাধিক বার ধর্ষন করে। আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পরে। পরবর্তীতে স্থানিয় এলাকা বাসির চাপে উক্ত শিক্ষার্থীকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।
২০১১ থেকে ২০১৯ এর মাঝেও একাধিক শিক্ষার্থী কে ধর্ষনের চেষ্টা করে কথিত শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু। কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষ স্কুলের মান সম্মানের ভয়ে বিষয় গুলো ধামাচাপা দিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে বহাল রাখে।
এদিকে অভিযুক্ত নজরুল ইসলাম দুখু স্যারের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার একাধিকবার চেষ্টা করলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
অপরদিকে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ও প্রধান শিক্ষক পরিচালনা পর্ষদের জরুরি সভায় অভিযুক্ত শিক্ষক নজরুল ইসলাম দুখু কে সাময়িক বরখাস্ত করায় এলাকায় আনন্দের জোয়ার বইছে। বিষয়টি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নজরে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে অভিভাবক ও এলাকাবাসী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মনে করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন