সংবাদটি জানার পরে প্রজেক্ট এক টাকায় খাবারের একটি ছোট্ট রিসার্চ টিম পাঠানো হয়েছিলো এতীম খানায় ! সেখানে গিয়ে বাচ্চাদের কাছ থেকে জানা গেলো তারা শুধু মাত্র মুড়ি খেয়ে দিন অতিবাহিত করে, কোনোদিন সেটাও খাওয়া হয় না !
ছল ছল চোখে এতীম খানার হাফেয পড়ুয়া একজন বাচ্চা আমাদের অনুরোধ করেছিলো “ অন্তত একদিন যেন তাদের ভাত খাওয়ার আয়োজন করা হয়, এভাবে শুকনো মুড়ি খেয়ে থাকতে কস্ট হচ্ছে ” কথা শেষ করার আগেই তার ছোট্ট দুটো চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পরেছিলো!
ঠিক সেই মুহুর্তে আমাদের রিসার্চ টিমের আবেদন গৃহিত হয় আমাদের প্রধান দপ্তরে, তাৎক্ষনিকভাবে পৌঁছে দেওয়া হয় অইদিনের খাবার, এবং পরের দিন আরো বড় একটি ফুডটিম প্রেরন করা হয় এতীম খানায়। মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে , কোর আন হাফেয পড়ুয়া এই ছোট্ট এতীম বাচ্চাগুলোর মুখে হাসি ফুটে ওঠে। যতোদিন এতীম খানার সমস্যার সমাধান না হচ্ছে, ইনশা আল্লাহ ততদিন এই ক্ষুদে হাফেযদের খাবারের দায়িত্ব প্রজেক্ট এক টাকায় খাবার বহন করবে বলে স্বিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এতীম খানার ক্ষুদে হাফেয এর দল মহান আল্লাহর মেহমান, তাদের সেবা দিতে পেরে আমরা নিজেদের ধন্য মনে করছি।
ভিজুয়াল স্টোরী টেলার
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার
ছবির হাট সংস্থার একটি প্রজেক্ট
সূত্রঃ সুরঞ্জনা মায়া
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন